বাংলাদেশে দিন দিন বৈদ্যুতিক গাড়ির জনপ্রিয়তা বাড়ছে। অনেকেই ভাবছেন, টাকা খরচ করে বৈদ্যুতিক গাড়ি কেনা উচিত কিনা। আসুন জেনে নিই একজন বৈদ্যুতিক গাড়ির মালিকের অভিজ্ঞতা। তিনি ১৭ মাস ধরে বৈদ্যুতিক গাড়ি ব্যবহার করছেন এবং প্রতিদিন গড়ে ২০ - ৩০ কিলোমিটার গাড়ি চালান। তার মাসিক বিদ্যুৎ খরচ মাত্র ১ - ২ হাজার টাকা।

অন্য একজন ব্যবহারকারীর মতে, আগে পেট্রল গাড়িতে তার মাসিক খরচ হতো ১৫-১৮ হাজার টাকা, প্লাস সার্ভিসিং ও অন্যান্য খরচ। কিন্তু বৈদ্যুতিক গাড়িতে এই ধরনের কোনো রক্ষণাবেক্ষণ খরচ নেই।
বৈদ্যুতিক গাড়ির জ্বালানি খরচ আসলেই খুব কম। প্রতি কিলোমিটার খরচ পড়ে মাত্র ২-৩ টাকা, যেখানে পেট্রল গাড়িতে এই খরচ ১৫ টাকা বা তারও বেশি। এছাড়া ইঞ্জিন, গিয়ারবক্স, ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তনের মতো নিয়মিত খরচও নেই।
বৈদ্যুতিক গাড়ির দাম বাংলাদেশে ৪০ লাখ টাকা থেকে কয়েক কোটি টাকা পর্যন্ত হতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশে বিওয়াইডি, দিপল, এমজি, বিএমডব্লিউ, আউডি, মার্সিডিজ বেঞ্জসহ ১০টির বেশি ব্র্যান্ডের বৈদ্যুতিক গাড়ি বিক্রি হয়।
বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রধান সুবিধাগুলো হলো কার্বন নিঃসরণ কম, শব্দদূষণ কম, এবং রক্ষণাবেক্ষণ খরচ কম। র্যানকন গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক বলেন, বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রতি কিলোমিটারের খরচ পেট্রল গাড়ির তুলনায় ৬০ - ৭০% কম।
তাপমাত্রা ও পানি নিয়ে অনেকের উদ্বেগ থাকলেও বিওয়াইডির গ্রাহকসেবা বিশেষজ্ঞ রেজওয়ান রহমান জানান, তাদের গাড়ি মাইনাস ৩০ থেকে ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাতেও চলতে পারে এবং লিকুইড কুলিং পদ্ধতির কারণে পানিতে ক্ষতির ঝুঁকি নেই।
বৈদ্যুতিক গাড়ির কিছু অসুবিধাও আছে। যেমন: অগ্রিম কর অনেক বেশি, ঢাকার বাইরে চার্জিং স্টেশন কম, এবং রিসেল ভ্যালু কম। তবে সরকার ইতিমধ্যে নতুন নীতিমালার খসড়া তৈরি করেছে, যাতে শুল্কহার ও নিবন্ধন ফি কমানোর সুপারিশ করা হয়েছে।
বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ৪০টি EV চার্জিং স্টেশন রয়েছে, যার বেশিরভাগই ঢাকায়। তবে ভবিষ্যতে ঢাকার বাইরেও চার্জিং স্টেশন তৈরি করার পরিকল্পনা আছে।
প্রযুক্তির বিশ্ব ব্লগে বৈদ্যুতিক গাড়ির সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে এই পোস্টটি আপনার কেমন লেগেছে তা নীচে মন্তব্য করে জানাতে ভুলবেন না। আপনার আগ্রহই আমাদের অনুপ্রেরণা। সবাই ভালো থাকুন।

অন্য একজন ব্যবহারকারীর মতে, আগে পেট্রল গাড়িতে তার মাসিক খরচ হতো ১৫-১৮ হাজার টাকা, প্লাস সার্ভিসিং ও অন্যান্য খরচ। কিন্তু বৈদ্যুতিক গাড়িতে এই ধরনের কোনো রক্ষণাবেক্ষণ খরচ নেই।
বৈদ্যুতিক গাড়ির জ্বালানি খরচ আসলেই খুব কম। প্রতি কিলোমিটার খরচ পড়ে মাত্র ২-৩ টাকা, যেখানে পেট্রল গাড়িতে এই খরচ ১৫ টাকা বা তারও বেশি। এছাড়া ইঞ্জিন, গিয়ারবক্স, ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তনের মতো নিয়মিত খরচও নেই।
বৈদ্যুতিক গাড়ির দাম বাংলাদেশে ৪০ লাখ টাকা থেকে কয়েক কোটি টাকা পর্যন্ত হতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশে বিওয়াইডি, দিপল, এমজি, বিএমডব্লিউ, আউডি, মার্সিডিজ বেঞ্জসহ ১০টির বেশি ব্র্যান্ডের বৈদ্যুতিক গাড়ি বিক্রি হয়।
বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রধান সুবিধাগুলো হলো কার্বন নিঃসরণ কম, শব্দদূষণ কম, এবং রক্ষণাবেক্ষণ খরচ কম। র্যানকন গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক বলেন, বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রতি কিলোমিটারের খরচ পেট্রল গাড়ির তুলনায় ৬০ - ৭০% কম।
তাপমাত্রা ও পানি নিয়ে অনেকের উদ্বেগ থাকলেও বিওয়াইডির গ্রাহকসেবা বিশেষজ্ঞ রেজওয়ান রহমান জানান, তাদের গাড়ি মাইনাস ৩০ থেকে ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাতেও চলতে পারে এবং লিকুইড কুলিং পদ্ধতির কারণে পানিতে ক্ষতির ঝুঁকি নেই।
বৈদ্যুতিক গাড়ির কিছু অসুবিধাও আছে। যেমন: অগ্রিম কর অনেক বেশি, ঢাকার বাইরে চার্জিং স্টেশন কম, এবং রিসেল ভ্যালু কম। তবে সরকার ইতিমধ্যে নতুন নীতিমালার খসড়া তৈরি করেছে, যাতে শুল্কহার ও নিবন্ধন ফি কমানোর সুপারিশ করা হয়েছে।
বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ৪০টি EV চার্জিং স্টেশন রয়েছে, যার বেশিরভাগই ঢাকায়। তবে ভবিষ্যতে ঢাকার বাইরেও চার্জিং স্টেশন তৈরি করার পরিকল্পনা আছে।
প্রযুক্তির বিশ্ব ব্লগে বৈদ্যুতিক গাড়ির সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে এই পোস্টটি আপনার কেমন লেগেছে তা নীচে মন্তব্য করে জানাতে ভুলবেন না। আপনার আগ্রহই আমাদের অনুপ্রেরণা। সবাই ভালো থাকুন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
এই পোস্টটির সম্পর্কে আপনার মতামত, প্রশ্ন অথবা কিছু জানতে বা জানাতে চাইলে অনুগ্রহ করে নিচে আপনার মন্তব্যটি লিখুন।
ধন্যবাদ।