রাশিয়ার প্রশিক্ষণের একটি যুদ্ধবিমান প্রশিক্ষন চলাকালে বিধ্বস্ত হয়ে ভেতরে থাকা এর দুজন পাইলট নিহত হয়েছেন। রাশিয়ার ইয়াকুৎস্ক শহরের একটি দোতলা বাড়ির উপর বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। এ খবর প্রকাশিত হয়েছে আল জাজিরার ওয়েবসাইটে।
রাশিয়ার যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই এর লাইভ ভিডিও ইন্টারনেটে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই ভিডিওতে দেখা গিয়েছে যুদ্ধবিমানটি সরাসরি খাড়াভাবে দোতলা ভবনের উপর আছড়ে পড়ে এবং সাথে সাথে এতে আগুন লেগে ধোঁয়া উঠতে থাকে।
![সু–৩৪ মডেলের যুদ্ধবিমান - Saimoom.com সু–৩৪ মডেলের যুদ্ধবিমান - Saimoom.com](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgx3Lg0VgJCuiyBbXAlCst44h6xzSZm1JyLI7wzo-ihdbBNKh6AFPKb9FHcd1lnFEK3OmNMkntDIf8hlLrBMU2iJc6qqCGbUqADQyveYAICFJ9zhY5OAHuePHi4dgjQp77zG8iwvQMnmUycEBf7FOUJIFe93iqGyZP1StLCIH-Mb4kO9Xz60KKE2Vtdyg/s1600/Sukhoi-Su-30-SM-Multirole-Fighter-Jet-Saimoom.jpg)
যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার পর ইয়াকুৎস্ক অঞ্চলের গভর্নর সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, যে ভবনে যুদ্ধবিমানটি পড়েছে সে ভবনটিতে দুটি পরিবার বসবাস করতো। যুদ্ধবিমানটি খুব খারাপ ভাবে বিধ্বস্ত হলেও দুই পরিবারের কেউই হতাহত হননি। বিধ্বস্ত হওয়ার পর সাথে সাথেই সেখানে উদ্ধার কাজে যোগদান করেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। এখানে বলে রাখা ভালো, ইয়াকুৎস্ক শহরটি রাশিয়ার একটি শিল্পকেন্দ্র ভিত্তিক এলাকা এবং সেখানে প্রায় ছয় লাখেরও বেশি মানুষ বসবাস করে।
রাশিয়ার এই শিল্পকেন্দ্র এলাকাটিতে একটি বিমান তৈরীর কারখানা রয়েছে। যে যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হয় সেই যুদ্ধবিমান গুলি এই কারখানাতেই নির্মাণ করা হয়। ইয়াকুৎস্ক শহরে যে যুদ্ধ বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছিল সেটি প্রশিক্ষণে জন্য ব্যবহৃত হচ্ছিল। বিধ্বস্ত হওয়া যুদ্ধ বিমানটির মডেল ছিল সু–৩০।
কিছুদিন আগে রাশিয়ার অন্য আরেকটি শহরে সু–৩৪ মডেলের আরো একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। ওই বিমানটিও একটি আবাসিক ভবনের উপর বিধ্বস্ত হয়। তবে ওই ঘটনায় মোট ১৫ জন মানুষ নিহত হয়। সু–৩৪ বিমানগুলো সিরিয়া এবং ইউক্রেনের যুদ্ধে ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে আসছে রাশিয়া প্রশাসন।
আর্টিকেলটির মূল উৎস: ShineMat.com
রাশিয়ার যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই এর লাইভ ভিডিও ইন্টারনেটে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই ভিডিওতে দেখা গিয়েছে যুদ্ধবিমানটি সরাসরি খাড়াভাবে দোতলা ভবনের উপর আছড়ে পড়ে এবং সাথে সাথে এতে আগুন লেগে ধোঁয়া উঠতে থাকে।
![সু–৩৪ মডেলের যুদ্ধবিমান - Saimoom.com সু–৩৪ মডেলের যুদ্ধবিমান - Saimoom.com](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgx3Lg0VgJCuiyBbXAlCst44h6xzSZm1JyLI7wzo-ihdbBNKh6AFPKb9FHcd1lnFEK3OmNMkntDIf8hlLrBMU2iJc6qqCGbUqADQyveYAICFJ9zhY5OAHuePHi4dgjQp77zG8iwvQMnmUycEBf7FOUJIFe93iqGyZP1StLCIH-Mb4kO9Xz60KKE2Vtdyg/s1600/Sukhoi-Su-30-SM-Multirole-Fighter-Jet-Saimoom.jpg)
যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার পর ইয়াকুৎস্ক অঞ্চলের গভর্নর সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, যে ভবনে যুদ্ধবিমানটি পড়েছে সে ভবনটিতে দুটি পরিবার বসবাস করতো। যুদ্ধবিমানটি খুব খারাপ ভাবে বিধ্বস্ত হলেও দুই পরিবারের কেউই হতাহত হননি। বিধ্বস্ত হওয়ার পর সাথে সাথেই সেখানে উদ্ধার কাজে যোগদান করেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। এখানে বলে রাখা ভালো, ইয়াকুৎস্ক শহরটি রাশিয়ার একটি শিল্পকেন্দ্র ভিত্তিক এলাকা এবং সেখানে প্রায় ছয় লাখেরও বেশি মানুষ বসবাস করে।
রাশিয়ার এই শিল্পকেন্দ্র এলাকাটিতে একটি বিমান তৈরীর কারখানা রয়েছে। যে যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হয় সেই যুদ্ধবিমান গুলি এই কারখানাতেই নির্মাণ করা হয়। ইয়াকুৎস্ক শহরে যে যুদ্ধ বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছিল সেটি প্রশিক্ষণে জন্য ব্যবহৃত হচ্ছিল। বিধ্বস্ত হওয়া যুদ্ধ বিমানটির মডেল ছিল সু–৩০।
কিছুদিন আগে রাশিয়ার অন্য আরেকটি শহরে সু–৩৪ মডেলের আরো একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। ওই বিমানটিও একটি আবাসিক ভবনের উপর বিধ্বস্ত হয়। তবে ওই ঘটনায় মোট ১৫ জন মানুষ নিহত হয়। সু–৩৪ বিমানগুলো সিরিয়া এবং ইউক্রেনের যুদ্ধে ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে আসছে রাশিয়া প্রশাসন।
আর্টিকেলটির মূল উৎস: ShineMat.com
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
এই পোস্টটির সম্পর্কে আপনার মতামত, প্রশ্ন অথবা কিছু জানতে বা জানাতে চাইলে অনুগ্রহ করে নিচে আপনার মন্তব্যটি লিখুন।
ধন্যবাদ।