বিনিয়োগ জগতের কিংবদন্তি ওয়ারেন বাফেট অবশেষে বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইও পদ থেকে অবসর নিচ্ছেন। ৬০ বছরের নেতৃত্বের পর ৯৪ বছর বয়সে তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যা বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি যুগের সমাপ্তি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

২০২৫ সালের শেষ নাগাদ দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন এবং পরবর্তি ভাইস চেয়ারম্যান গ্রেগ অ্যাবেল হবেন নতুন সিইও। তিনি আরো বলেন, "গ্রেগের নেতৃত্বে বার্কশায়ার আরও সমৃদ্ধ হবে।"
বাফেটের অসাধারণ সাফল্য:
১৯৬৫ সালে বার্কশায়ারকে একটি ব্যর্থ টেক্সটাইল কোম্পানি থেকে $১.১৬ ট্রিলিয়ন মূল্যের কনগ্লোমারেটে রূপান্তর।
শেয়ার মূল্যবৃদ্ধি: ৫৫ লাখ শতাংশের বেশি
বর্তমান সম্পদ: $১৬৮.২ বিলিয়ন (প্রায় সবই বার্কশায়ারের শেয়ারে)
কে এই গ্রেগ অ্যাবেল:
২০১৮ সাল থেকে বার্কশায়ারের ভাইস চেয়ারম্যান, এবং তিনি শান্ত ও গণবিমুখ স্বভাবের, কিন্তু অত্যন্ত দক্ষ নির্বাহী।
মূল লক্ষ্য: বার্কশায়ারের সংস্কৃতি বজায় রেখে টেকসই উন্নয়ন
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ে আজ:
২০০+ কোম্পানির মালিক (গেইকো, বিএনএসএফ রেলরোড, ডেইরি কুইনসহ)
বড় বিনিয়োগ: অ্যাপল, আমেরিকান এক্সপ্রেস, ব্যাঙ্ক অব আমেরিকা
কর্মী সংখ্যা: ৩.৮ লাখের বেশি
বাফেটের উত্তরাধিকার:
দর্শন: "মূল্যবান কোম্পানিতে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ"
অবদান: শেয়ারহোল্ডারদের জন্য $৮৮৭ বিলিয়ন মূল্য সৃষ্টি
পরোপকার: মৃত্যুর পর ৯৯% সম্পদ দান করবেন
শিল্পপতিদের প্রতিক্রিয়া:
জেমি ডিমন (জেপি মরগান): "তিনি আমেরিকান পুঁজিবাদের প্রতীক"
টিম কুক (অ্যাপল): "ওয়ারেনের মতো কেউ নেই"
ভবিষ্যতের বার্কশায়ার:
বিশ্লেষকরা মনে করেন, গ্রেগ অ্যাবেলের নেতৃত্বে কোম্পানিটি প্রযুক্তি খাতে আরও বিনিয়োগ বাড়াতে পারে। তবে বাফেটের মূল দর্শন—সততা, সহজবোধ্যতা ও দীর্ঘমেয়াদী চিন্তা—অক্ষুণ্ণ থাকবে।
"সাফল্যের মূলমন্ত্র হলো সঠিক কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা এবং ধৈর্য্য ধরা।" — ওয়ারেন বাফেট
এই পরিবর্তন শুধু একটি কোম্পানির নয়, গোটা বিনিয়োগ জগতের জন্য একটি মাইলফলক। বাফেটের অবসর নেওয়ার পরও তার শিক্ষা প্রজন্মের পর প্রজন্ম বিনিয়োগকারীদের পথ দেখাবে।

২০২৫ সালের শেষ নাগাদ দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন এবং পরবর্তি ভাইস চেয়ারম্যান গ্রেগ অ্যাবেল হবেন নতুন সিইও। তিনি আরো বলেন, "গ্রেগের নেতৃত্বে বার্কশায়ার আরও সমৃদ্ধ হবে।"
বাফেটের অসাধারণ সাফল্য:
১৯৬৫ সালে বার্কশায়ারকে একটি ব্যর্থ টেক্সটাইল কোম্পানি থেকে $১.১৬ ট্রিলিয়ন মূল্যের কনগ্লোমারেটে রূপান্তর।
শেয়ার মূল্যবৃদ্ধি: ৫৫ লাখ শতাংশের বেশি
বর্তমান সম্পদ: $১৬৮.২ বিলিয়ন (প্রায় সবই বার্কশায়ারের শেয়ারে)
কে এই গ্রেগ অ্যাবেল:
২০১৮ সাল থেকে বার্কশায়ারের ভাইস চেয়ারম্যান, এবং তিনি শান্ত ও গণবিমুখ স্বভাবের, কিন্তু অত্যন্ত দক্ষ নির্বাহী।
মূল লক্ষ্য: বার্কশায়ারের সংস্কৃতি বজায় রেখে টেকসই উন্নয়ন
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ে আজ:
২০০+ কোম্পানির মালিক (গেইকো, বিএনএসএফ রেলরোড, ডেইরি কুইনসহ)
বড় বিনিয়োগ: অ্যাপল, আমেরিকান এক্সপ্রেস, ব্যাঙ্ক অব আমেরিকা
কর্মী সংখ্যা: ৩.৮ লাখের বেশি
বাফেটের উত্তরাধিকার:
দর্শন: "মূল্যবান কোম্পানিতে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ"
অবদান: শেয়ারহোল্ডারদের জন্য $৮৮৭ বিলিয়ন মূল্য সৃষ্টি
পরোপকার: মৃত্যুর পর ৯৯% সম্পদ দান করবেন
শিল্পপতিদের প্রতিক্রিয়া:
জেমি ডিমন (জেপি মরগান): "তিনি আমেরিকান পুঁজিবাদের প্রতীক"
টিম কুক (অ্যাপল): "ওয়ারেনের মতো কেউ নেই"
ভবিষ্যতের বার্কশায়ার:
বিশ্লেষকরা মনে করেন, গ্রেগ অ্যাবেলের নেতৃত্বে কোম্পানিটি প্রযুক্তি খাতে আরও বিনিয়োগ বাড়াতে পারে। তবে বাফেটের মূল দর্শন—সততা, সহজবোধ্যতা ও দীর্ঘমেয়াদী চিন্তা—অক্ষুণ্ণ থাকবে।
"সাফল্যের মূলমন্ত্র হলো সঠিক কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা এবং ধৈর্য্য ধরা।" — ওয়ারেন বাফেট
এই পরিবর্তন শুধু একটি কোম্পানির নয়, গোটা বিনিয়োগ জগতের জন্য একটি মাইলফলক। বাফেটের অবসর নেওয়ার পরও তার শিক্ষা প্রজন্মের পর প্রজন্ম বিনিয়োগকারীদের পথ দেখাবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
এই পোস্টটির সম্পর্কে আপনার মতামত, প্রশ্ন অথবা কিছু জানতে বা জানাতে চাইলে অনুগ্রহ করে নিচে আপনার মন্তব্যটি লিখুন।
ধন্যবাদ।